Translate

শনিবার, ২৯ সেপ্টেম্বর, ২০১৮

হযরত রাসূল (সঃ) এর মোজেজা বা অলৌকিক কারামতি- পানির অভাব দূর হলো।


তবুকের যুদ্ধের সময় হযরত রাসূল (সঃ) এর সাথে ত্রিশ হাজার সৈন্য ছিল। হঠাৎ পানির অভাব দেখা দেয়ায় সৈন্যদের মধ্যে একটা ভীষণ ত্রাসের সঞ্চার হলো। সকলে হযরত রাসূল (সঃ) কে এই বিপদের কথা জানালেন। হযরত রাসূল (সঃ) বলেন, যদি কোন পাত্রে কিছু পানি থেকে থাকে, তবে সে পাত্রটি আমার কাছে নিয়ে এসো। সৈন্যগণ একটু পানিসহ একটা পাত্র নিয়ে এসে হযরত মুহাম্মাদ (সঃ) এর সামনে উপস্থিত হলেন। এরপর তিনি তুর্নীর হতে একটা তীর বের করে ঐ পানি পাত্রের মধ্যে খাড়া করে ধরলেন। তৎক্ষনাৎ সে পাত্রটি পানিতে পূর্ণ হয়ে গেল। অতঃপর সৈন্যগণ ঐ পাত্র হতে প্রত্যেকেই নিজ নিজ প্রয়োজনমত পানি নিয়ে পিপাসা মিটাতে লাগলো, কিন্তু পাত্রটির পানি নিঃশেষ হলো না।

সূত্রঃ রাহমাতাল্লিল আলামিনের গৌরবময় জীবনকথা।

শুক্রবার, ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৮

হযরত রাসূল (সঃ) এর মোজেজা বা অলৌকিক কারামতি- বিষ মেশানো মাংস খেয়ে হজম করা।


একদা হযরত রাসূল (সঃ) সাহাবাগণসহ বসে আছেন। এমন সময় এক ইহুদী কিছু ভূনা গোশত নিয়ে এসে বলল- হে আল্লাহর নবী! আমি আপনার জন্য কিছু গোশত এনেছি, মেহেরবানী করে ইহা আহার করুন। হযরত রাসূল (সঃ) উক্ত গোশত আহার করতে উদ্যত হলে গোশতের ভিতর হতে আওয়াজ হলো- ইয়া রাসূলুল্লাহ (সঃ) আমার সাথে বিষ মিশানো অাছে, অতএব আপনি আমাকে আহার করবেন না। হযরত রাসূল (সঃ) ইহুদীকে জিজ্ঞেস করলেন- তোমার গোশতের সাথে বিষ মিশান আছে কি-না? ইহুদী উত্তর করিল - হ্যাঁ আছে, কিন্তু আপনি তা কিভাবে জানতে পারলেন? হযরত রাসূল (সঃ) বললেন - তোমার গোশতই আমাকে উহা বলে দিয়েছে। ইহুদী বলল- আপনি যদি এই বিষ মিশান গোশত আহার করে হজম করতে পারেন, তবেই বুঝব যে, আপনি সত্যই আল্লাহর রাসূল এবং আমি আপনার নিকট ইসলাম গ্রহণ করব। তখন হযরত রাসূল (সঃ) "বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম" বলে কয়েক টুকরো গোশত আহার করলেন এবং সাহাবাদেরকেও বিসমিল্লাহ বলে আহার করতে বললেন। আল্লাহর রহমতে সেই বিষ মিশ্রিত গোশত খাওয়ায় হযরত রাসূল (সঃ) ও সাহাবাদের কোনই ক্ষতি হলো না। এ ঘটনা দেখে ইহুদী ব্যক্তি ইসলাম গ্রহণ করল।

সূত্রঃ রাহমাতাল্লিল আলামিনের গৌরবময় জীবনকথা।

হযরত রাসূল (সঃ) এর মোজেজা বা অলৌকিক কারামতি- পাথরের টুকরো কথা বলে।


একদা হযরত রাসূল (সঃ) তাঁর সাথী সাহাবীদের নিয়ে বসে আছেন, এমন সময় আবু লাহাব তাঁর মুঠোর মধ্যে কয়েক টুকরা পাথর গুজে নিয়ে গিয়ে বলল, "তুমি যদি সত্য পয়গম্বর হও, তবে আমার এ মুঠের মধ্যে কি আছে বলো দেখি?" হযরত রাসূল (সঃ) বললেন, আপনার মুঠোর মধ্যে যা আছে, তা যদি আমার পয়গম্বরী সম্পর্কে সাক্ষ্য দান করে, তবে আপনি মুসলমান হবেন কিনা বলুন? আবু লাহাব ভাবল, তার মুঠোর মধ্যে পাথর কুচি আছে তা তো আর কথা বলবে না, তখন রাসূল (সঃ) এর সাথে ওয়াদা করতে বাধা কি? এ ভেবে সে বলল, যদি তা হয় তবে আমি মুসলমান হবো। আবু লাহাব যেই মুসলমান হবে স্বীকার করল, ওমনি তার হাতের পাথর গুলো মুঠো থেকে বলতে লাগল, আশহাদু আল্লাহ্ ইলাহা ইল্লাল্লাহ ওয়া আশহাদু আন্না মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ্। অর্থাৎ - আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি আল্লাহ্ ভিন্ন আর কেউ উপাস্য নেই, হযরত রাসূল (সঃ) তাঁর প্রেরিত রাসূল। আবু লাহাব তা শুনে পাথর কুচিগুলোকে ছুড়ে ফেলে দিয়ে বলল - পাথর কি কখনো কথা বলে? এসব যাদুর ব্যাপার। এই বলে সে চলে গেল, মুসলমান হলো না।

সূত্রঃ রাহমাতাল্লিল আলামিনের গৌরবময় জীবনকথা।

হযরত রাসূল (সঃ) এর মোজেজা বা অলৌকিক কারামতি- বোবার মুখে কথা।

একবার একজন বোবা লোক হযরত রাসূল (সঃ) এর নিকট আগমন করেন। লোকটি জীবনেও কোনো দিন একটি কথাও বলতে পারেনি। সে সময় কতিপয় ইহুদী সেখানে উপস্থিত ছিল, তারা হযরত রাসূল (সঃ) কে বলল যে, আপনি যদি এ লোকটিকে কথা বলাতে পারেন, তবে বুঝব যে আপনি সত্যিই আল্লাহর নবী।
হযরত রাসূল (সঃ) সেই চির বোবা লোকটিকে জিজ্ঞেস করলেন- বল, আমি কে?
বোবা লোকটি তৎক্ষণাৎ সুস্পষ্ট ভাষায় বলল- ' লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মোহাম্মদুর রাসূলুল্লাহ ' (সঃ)। হযরত রাসূল (সঃ) - এর এই মুযেজা দেখে সেখানে উপস্থিত সব ইহুদীই ইসলাম গ্রহণ করেছিল।

সূত্রঃ রাহমাতাল্লিল আলামিনের গৌরবময় জীবনকথা

বৃহস্পতিবার, ২৭ সেপ্টেম্বর, ২০১৮

সর্বপ্রথম ইসলাম গ্রহণ করেছিলেন কে? তার পরিচয় কি?



হযরত মুহাম্মাদ (সাঃ) হেরা গুহায় ১৫ বছর মোরাকাবার মাধ্যমে মহান আল্লাহর সাথে যোগাযোগের মাধ্যমে নতুন ধর্ম ইসলাম প্রচারের অনুমতি পান। এরপর হযরত রাসূল (সঃ) সর্বপ্রথম তার প্রিয়তমা স্ত্রী হযরত খাদিজাতুল কোবরা (রাঃ) কে ইসলামের দাওয়াত দেন। মা খাদিজাতুল কোবরা (রাঃ) হযরত রাসূল (সঃ) এর দাওয়াত সাদরে গ্রহণ করে ইসলাম ধর্মে দীক্ষিত হন। আর ইসলামের ইতিহাসে তিনিই সর্বপ্রথম ইসলাম ধর্ম গ্রহণকারী নারী।

তিনি ৫৫৫ খ্রিস্টাব্দে মক্কায় (হেজাজ) জন্মগ্রহণ করেন। 

উম্মুল মুমিনীন হযরত খাদিজাতুল কোবরা (রাঃ) এর পিতার নাম খুওয়াইলিদ বিন আসাদ ও মাতার নাম ফাতেমা বিনতে জায়দা।

মা খাদিজাতুল কোবরা (রাঃ) আরবের সেরা ধনী নারী ছিলেন। তিনি ৪০ বছর বয়সে হযরত রাসূল (সঃ) এর সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন। বিবাহের অনুষ্ঠানে তার সমস্ত সম্পদ রাসূল (সঃ) এর নিকট উৎসর্গ করেন। তার গর্ভেই হযরত ফাতেমা (রাঃ) এর জন্ম। তার নিকট হতে রাসূল (সঃ) এর বংশধর জগতে বিদ্যমান।

তিনি ১০ রমজান ৬১৯ খ্রিস্টাব্দে ওফাত লাভ করেন। তখনও ইসলাম ধর্মে মৃত ব্যক্তির জন্য জানাযার নামায পড়ার বিধান ছিলো না। তাই তাকে জানাযা ছাড়াই মক্কার কবরস্থান জান্নাতুল মুয়াল্লায় দাফন করা হয়। হযরত মুহাম্মদ (সঃ) নিজেই তার লাশ কবরে নামান। তার রওজা শরীফ জান্নাতুল মুয়াল্লায় অবস্থিত।
উম্মুল মুমিনীন হযরত খাদিজাতুল কোবরা (রাঃ) এর  রওজা শরীফ

মঙ্গলবার, ২৫ সেপ্টেম্বর, ২০১৮

হযরত ইমাম হোসাইন (রাঃ) এর রওজা শরীফ কোথায় অবস্থিত?





দূরাচার এজিদ বাহিনী কর্তৃক হযরত ইমাম হোসাইন (রাঃ) কে হত্যার পর তার দেহ মোবারক হতে মাথা মোবারক বিচ্ছিন্ন করা হয়।

পরবর্তীতে তার দেহ মোবারক ইরাকের কারবালায় সমাহিত করা হয়। সেখানে বিস্তৃত জায়গা নিয়ে রওজা শরীফ নির্মাণ করা হয়।

পক্ষান্তরে তার মাথা মোবারক মিশরের কায়রোতে সমাহিত করা হয়। সেখানে তার মাথা মোবারকের রওজা শরীফ নির্মাণ করা হয়।

প্রতিদিন অসংখ্য মুক্তিকামী মানুষ বিভিন্ন নিয়তে এ দুই রওজা শরীফ জিয়ারত করে উপকার পাচ্ছে।

ইমাম হোসাইন (রাঃ) এর শাহাদাৎ বরণের মধ্য দিয়ে মোহাম্মদী ইসলাম বিলুপ্ত হয়েছে বলা হয় কেনো?



হযরত রাসূল (সঃ) হেরাগুহায় সাধনার মাধ্যমে মহান আল্লাহর সাথে যোগাযোগ করে যে জীবন বিধান প্রচলন করেছিলেন উহাকে "মোহাম্মদী ইসলাম" বা "মোহামেডান ল" বলে।

হযরত রাসূল (সঃ) এর জীবদ্দশায় চক্রান্তকারীরা অসংখ্যবার তাকে হত্যা করার জন্য চেষ্টা করেছে। কিন্তু মহান আল্লাহর দয়ায় চক্রান্তকারীরা সফল হয়নি।

হযরত রাসূল (সঃ) এর ওফাতের পর চক্রান্তকারীরা পুনরায় সংগঠিত হয়ে সাহাবায়েকেরাম ও নবী পরিবারের ওপর বার বার আক্রমন করেছে। তারা হযরত আবু বকর (রা) এর সাথে যাকাত নিয়ে ফেতনা করেছিলো, হযরত উমর (রাঃ) কে হত্যা করেছে, হযরত ওসমান (রাঃ) কে হত্যা করেছে, হযরত আলী (রাঃ) কে হত্যা করেছে, হযরত হাসান (রাঃ) কে বিষ  প্রয়োগে হত্যা করেছে। এরই ধারাবাহিকতা সর্বশেষ কারবালায় নবীজির প্রিয় দৌহিত্র ইমাম হোসাইন (রাঃ) সহ নবী পরিবারের ৭২ জন সংঙ্গী সাথীকে হত্যার মাধ্যমে রাষ্ট্রীয়ভাবে মোহাম্মদী ইসলাম সমূলে ধ্বংস করে এজিদী আইন তথা এজিদী ইসলাম চালু করা হয়। 

আর এ কারণেই বলা হয়, ইমাম হোসাইন  (রাঃ)শাহাদাতের মাধ্যমে মোহাম্মদী ইসলাম বিলুপ্ত হয়েছে।

হযরত রাসূল (সঃ) কি পবিত্র আশুরা পালন করতেন?



হযরত রাসূল (সঃ) পবিত্র আশুরা উপলক্ষে কমপক্ষে ২ টি রোজা রাখতেন ও সাহাবীদেরকেও এ রোজা পালনের জন্য উৎসাহিত করতেন। তাছাড়া তিনি নফল ইবাদত বন্দেগী ও দান খয়রাত করতেন।

সোমবার, ২৪ সেপ্টেম্বর, ২০১৮

আশুরা কি? আশুরার দিনে কি কি সংঘটিত হয়েছে?



আশুরা শব্দের অর্থ হচ্ছে দশম। ইসলামী ইতিহাসে মহররম মাসের দশ তারিখকে আশুরা বলা হয়। 

অাশুরার গুরুত্ব অত্যধিক। এ দিনে মহান আল্লাহ তায়ালা আরশ, কুরছি, লওহ, কলম, আসমান ও জমিন সৃষ্টির পর মহান প্রভূ হিসেবে আরশে অধিষ্ঠিত হন। এ দিনটি মহান রাব্বুল আলামিন সহ সকল সৃষ্টির জন্য আনন্দময়। এই আরশে সমাসীন হওয়ার আনন্দকে কেন্দ্র করে এ দিনকে মহান আল্লাহ তায়ালা বরকতময় করেছন।

এদিনে হযরত আদম (অাঃ) কে সৃষ্টি করা হয়। এদিনে তাকে প্রতিনিধি করে দুনিয়াতে পেরণ করা হয়।

এদিনে হযরত নুহ (আঃ) এর নৌকা মহাপ্লাবনের পর জুদি পাহাড়ের নিকট ভিড়েছিল।

এদিনে হযরত ইব্রাহিম (আঃ) ভূমিষ্ঠ হন। এদিনে তিনি নমরুদের অগ্নিকুন্ড থেকে মুক্ত হন ও খলিলুল্লাহ উপাধি পান।

এদিনে হযরত আইয়ুব (আঃ) রোগমুক্ত হন।

এদিনে হযরত ঈসা (আঃ) জন্মগ্রহণ করেন।

এদিনে হযরত দাউদ (আঃ) আল্লাহর পক্ষ থেকে ক্ষমা পেয়েছিলেন।

এদিনে হযরত সোলায়মান (আঃ) তাঁর হারানো রাজত্ব ফিরে পেয়েছিলেন।

এদিনে হযরত ইউনুস (আঃ) মাছের পেট হতে মুক্তি লাভ করেছিলেন।

এদিনে হযরত ইয়াকুব (আঃ) হারানো পুত্র ইউসুফ (আঃ) কে ফিরে পেয়েছিলেন।

এদিনে ফেরাউনে স্ত্রী বিবি আছিয়া শিশু মুসা (আঃ) কে গ্রহণ করেছিলেন।

এদিনে সর্বপ্রথম বৃষ্টি ও রহমত বর্ষিত হয়েছে। 

এদিনে হযরত রাসূল (সঃ) মদিনায় পৌছেছিলেন।

এদিনে কারবালায় এজিদ বাহিনী কাছে নবী পরিবারের ৭২ জন মাথা নত না করে মিথ্যার কাছে সত্যের জয় হয়।

এদিনে মোহাম্মদী ইসলামের পুনর্জীবনদানকারী সূফী সম্রাট দেওয়ানবাগী হুজুর বিশ্বময় মোহাম্মদী ইসলাম প্রচারের উদ্দেশ্যে দেওয়ানবাগ শরীফ প্রতিষ্ঠা করেন।

আরও বহুমুখী কারণে আশুরা দিনটি অত্যন্ত তাৎপর্যময়।

সূফী সম্রাট দেওয়ানবাগী হুজুরের ৭ সন্তানের পিএইচডি

"বৃক্ষ তোমার নাম কি ফলেই পরিচয়" এটি আমাদের সমাজের একটি জনপ্রিয় প্রবাদ বাক্য। বৃক্ষের পরিচয় হয় তার ফল দিয়ে। যে বৃক্ষের ফল যত দামী সে বৃক্ষের নাম যশ ততই বেশি। 

মুসলিম বিশ্বে সূফী সম্রাট দেওয়ানবাগী একজন আলোচিত মহামানবের নাম। যিনি শুধু একজন যুগশ্রেষ্ঠ মহামানবই নন। তিনি জামানার মুজাজ্জেদ, ইমামুল মাহাদী, আল্লাহর জাত ও পাকের তাফসীর প্রণেতা, আল কোরআন গবেষণা কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা,  বীর মুক্তিযোদ্ধা, সাবেক আর্মি পারসন, ৪ টি পত্রিকার প্রতিষ্ঠাতা, বাংলাদেশের একমাত্র উটের খামার প্রতিষ্ঠাতা, ১২ টি দরবারের প্রতিষ্ঠাতা, বিশ্বের ১৫০ টির বেশি দেশে অসংখ্য বিশ্ব আশেকে রাসূল (সঃ) সংস্থা, খানকায়ে মাহবুবীয়া, আশেকে রাসূল (সঃ) জামে মসজিদ ও  মজলিশের সত্ত্বাধীকারী।

শুধু তাই নয় তিনি তারকাজ্জল সাত সন্তানের সফল জনক। পৃথিবীর ইতিহাসে ও মুসলিম অঙ্গনে একমাত্র অলিআল্লাহ হিসেবে তার সাত সন্তানই হযরত রাসূল (সঃ) এর রেখে যাওয়া ধর্ম নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের সবোর্চ্চ ডিগ্রী "ফিলোসপি অব ডক্টরেট " পিএইচডি অর্জন করছেন। যা আজ প্রশংসার দাবিদার।

পাশাপাশি তারা বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করছেন ও পিএইচডি দিচ্ছেন। 

তাই আগে পরে যে যাই আলোচনা সমালোচনা করুক না কেন, সূফী সম্রাট দেওয়ানবাগী (মাঃআঃ) হুজুর কেবলাজানের পরিবার যে, আজ ইসলামী জ্ঞানের অধিকারী সবোর্চ্চ পরিবার। তা আজ বিশ্বময় সমাদৃত। 

অবশেষে মহান প্রভূর নিকট অধম গুনাহগার আকুতি, এ মহান পরিবারের প্রতিটি সদস্যকে  আজীবন সুস্থতা দান করে বিশ্বময় মোহাম্মদী ইসলামের জাগরণ আনার সুযোগ দিয়ে আমাদের গোলামী করার সুযোগ দান করেন, আমিন।।