Translate

রবিবার, ২৬ জানুয়ারী, ২০২০

সূফী সম্রাট রূহানীতে আবুধাবিতে এসে আবুল কালামকে মোহাম্মদী ইসলামের ছবক দিলেন।


আশেকে রাসুল হাজী আবুল কালাম চৌধুরী। চট্টগ্রাম মীরেরশরাই উপজেলাধীন দক্ষিণ আলিনগর গ্রামের অধিবাসী। তিনি প্রথম জীবনে আবুধাবীতে চাকুরি করেন। ঘটনাটি ১৯৮৬ খ্রিষ্টাব্দের, তখন তিনি আবুধাবিতে চাকুরি করতেন। ধর্ম সম্পর্কে জ্ঞান লাভ করা এবং আল্লাহ ও আল্লাহর রাসুল (সা.) - কে পাওয়ার বাসনা তার দীর্ঘদিনের। এই তীব্র বাসনাই তাকে আবুধাবীতে পরিচয় করিয়ে দেয় যুগের ইমাম হযরত দেওয়ানবাগী ( মা. আ. ) হুজুর কেবলাজানের মুরিদ সন্তান আশেকে রাসুল আবদুল বারেকের সাথে। তিনি তাকে বললেন - বাংলাদেশে তার একজন মাের্শেদ আছেন, আর তিনি হলেন - যুগের ইমাম, মােহাম্মদী ইসলামের পুনর্জীবনদানকারী সূফী সম্রাট হযরত দেওয়ানবাগী ( মা. আ. ) হুজুর কেবলাজান। অতঃপর তিনি একে একে আশেকে রাসুল বারেক ভাইয়ের কাছ থেকে এই মহামানবের মহান শিক্ষা, ধর্মীয় সংস্কার, অলৌকিক কারামত ও তার প্রচারিত মােহাম্মদী ইসলাম সম্পর্কে জানার সুযােগ পেয়ে যান। আশ্চর্যের ব্যাপার হলাে - যুগের ইমাম হযরত দেওয়ানবাগী হুজুর কেবলাজানের নাম মােবারক শােনা মাত্রই তিনি আল্লাহর এই বন্ধুর প্রতি আকৃষ্ট হয়ে পড়েন। অতঃপর ক্রমেই তার প্রতি তার অগাধ ভালােবাসা ও শ্রদ্ধা আপন অন্তরে বৃদ্ধি পেতে থাকে। তিনি তখন আল্লাহর এই বন্ধুকে সরাসরি স্বচক্ষে দেখার জন্য অস্থির হয়ে পড়েন। এক অজানা প্রেমাকর্ষণে তিনি যেন তাকে কাছে ডাকতেন। অবস্থা এমন হলাে যে, যখনই তার কথা স্মরণ হয়, তখনই তার ভীষণ কান্না পায়, চোখের জলে তার বুক ভেসে যায়। তখন সে তার কাছে মুরিদ হয়ে মােহাম্মদী ইসলামের অনুসরণের সিদ্ধান্ত নিলেন। কিন্তু ইচ্ছা করলেই তাে আর আবুধাবী থেকে চট করে বাংলাদেশে আসা যায় না। এদিকে তার আর বিলম্বও সহ্য হচ্ছিল না। সে বারবার ঐ আশেকে রাসুল বারেক ভাইয়ের সাথে সাক্ষাৎ করতে থাকে এবং একে একে জেনে নেন, তার এই মাশুক যুগের ইমাম হযরত দেওয়ানবাগী ( মা. আ. ) দয়াল দরদি কিভাবে মানুষকে তরিকার সবক দেন, তার তরিকায় শামিল হওয়ার পর ওয়াজিফার কি কি আমল করতে হয়। বিষয়টি অনেকটা দুধের স্বাদ ঘােলে মিটানাের চেষ্টার মত ছিল। কিন্তু এই চেষ্টা তার তৃষ্ণা আরাে বহুগুণে বাড়িয়ে দিল। তিনি মনে মনে আরজ করলেন - “ওগাে আল্লাহর বন্ধু, যুগের ইমাম বাবা দেওয়ানবাগী! রাসুলের যুগে রাসুলের দেশে জনুগ্রহণ না করেও যদি হযরত রাসুল (সা.) - কে বিশ্বাস করার কারণে বিশ্বজুড়ে মানুষ মুসলমান হতে পারে, তবে আমি কেন আবুধাবীতে বসে আপনাকে বিশ্বাস করে আশেকে রাসুল হতে পারব না? "এ সময় তিনি নিজেকে যুগের ইমাম হযরত দেওয়ানবাগী ( মা. আ. ) হুজুর কেবলাজানের একজন মুরিদ মনে করে তরিকার আমল করতে শুরু করেন।
এক রাতের ঘটনা। রাতে ইবাদত - বন্দেগী, ওয়াজিফা আমল করছিলেন, এমন সময় মহান মাের্শেদের মহব্বতে তার বুক ফেটে কান্না আসছিল। তাকে দেখার জন্য কাছে পাওয়ার জন্য তিনি গলাকাটা মুরগির মত ছটফট করছিলেন। আরজ করলেন, “হে আল্লাহর বন্ধু ! আপনি তাে সবই দেখেন। বাবা ! আমি তাে আর সহ্য করতে পারছিনা। বাবা ! দয়া করে আমাকে আপনার নূরের চেহারা মােবারকের দর্শন দিয়ে আমার তাপিত হৃদয়কে শীতল করুন। " এমনিভাবে আজিজি করতে করতে কখন যে ঘুমিয়ে ন যে ঘুমিয়ে পড়েন নিজেও জানেনি। ফজরের আজানের ধ্বনিতে তার ঘুম ভেঙ্গে যায়। ফজরের নামাজ শেষ করে তিনি বসে আছেন। ব্যথাভরা হৃদয়ে বাবাজানকে স্মরণ করে অঝাের নয়নে কাঁদছেন। এই সময় আল্লাহর বন্ধুর যে প্রেমাকর্ষণে তিনি জ্বলছেন, তা সহ্য করা তার পক্ষে কঠিন থেকে কঠিনতর হয়ে উঠল। ঠিক তখনই সে দেখতে পায়, আবুধাবীতে আকাশে একজন জ্যোতির্ময় মহামানব পাখির মত উড়ে উড়ে তার দিকে ভেসে আসছেন। অতঃপর তিনি দয়া করে তার সম্মুখে তশরিফ নিলেন। জ্যোর্তিময় এ মহামানবের গায়ে সাদা পাঞ্জাবি এবং পরনে সাদা লুঙ্গি মােবারক। তিনি পরম ভক্তিভরে উঠে দাড়ালেন। তার হৃদয় মন স্বর্গীয় শান্তিতে ভরে উঠল। স্বর্গীয় প্রাণে তার চারপাশের পরিবেশ মােহিত হয়ে উঠল। অতঃপর মহাপুরুষ নিজেই দয়া করে তাঁর পরিচয় দিয়ে বললেন - আমিই আপনার আকাঙ্খিত দয়াল বাবাজান। মহান মাের্শেদের পাক জবানে এ পরিচয় লাভ করে তিনি দয়াল বাবাজানের কদম মােবারকে লুটিয়ে পড়ে কাঁদতে থাকেন। এ সময়ে দয়াল বাবাজান তাকে সান্ত্বনা দিয়ে আদর করলেন, অতঃপর তার সাথে তওবা পড়ার নির্দেশ দিলেন। সে মহান মাের্শেদের সাথে তওবা পড়লেন। তারপর তিনি দয়া করে তার ডান হাত মােবারকের শাহাদত অঙ্গুলি মােবারক দিয়ে তার ক্বালবে স্পর্শ করে বললেন - কালাম মিয়া ! লক্ষ্য করুন, আপনার কালবের ভিতর আমার নির্দেশে ‘আল্লাহ’ জিকির জারি হচ্ছে। এভাবে সবক দেওয়ার পর বাবাজান নির্দেশ করলেন, আপনি নামাজের কায়দায় বসে খেয়াল কালবে ডুবিয়ে আপন কালবে ‘আল্লাহ’ ‘আল্লাহ’ জিকিরের স্পন্দন খেয়াল করুন। তিনি বাবাজানের নির্দেশে তাই করলেন। কিছুক্ষণ পরে চক্ষু খুলে দেখেন, দয়াল বাবাজান তার সামনে নেই। বাবাজান কোথায় গেলেন, জানার জন্য তিনি ব্যাকুল বেকারার হয়ে উঠেন। এ সময় হঠাৎ আকাশের দিকে লক্ষ্য করে দেখেন, বাবাজান যেভাবে পাখির মত উড়ে উড়ে বাংলাদেশ থেকে আবুধাবীতে তশরিফ নিয়েছিলেন, অনুরূপভাবে তিনি উড়ে উড়ে আবার বাংলাদেশের দিকে যাচ্ছেন। সে তন্ময় হয়ে মহান মাের্শেদের গমণ পথের দিকে তাকিয়ে রইলেন। কিছুক্ষণের মধ্যে বাবাজান অদৃশ্য হয়ে গেলেন।
ঘটনা এখানেই শেষ নয়, প্রায় বছরখানেক পরে সে আবুধাবী থেকে বাংলাদেশে আসে। অতঃপর ১৯৮৭ খ্রিষ্টাব্দের ৫ সেপ্টেম্বর সে রাজধানী ঢাকার আরামবাগে এসে মহান মাের্শেদ যুগের ইমাম বাবা দেওয়ানবাগীর সাথে সাক্ষাৎ করে। এ মহামানবকে দেখার সাথে সাথে সে চিৎকার দিয়ে বেহুশ হয়ে পড়ে যায়। তারপর কি হয়েছে, কিছুই বলতে পারেনি ! হুঁশ ফিরে আসলে দেখেন, বাবাজান যে চেহারায়, যে পােশাকে আবুধাবীতে গিয়ে তাকে তার দীদার দিয়ে মােহাম্মদী ইসলামের সবক দিয়েছিলেন, সেই একই চেহারায় একই পােশাকে তিনি আরামবাগে কুরসী মােবারকে উপবিষ্ট রয়েছেন। অতঃপর সে মাের্শেদ কেবলাজানের কাছে তার জীবনে ঘটে যাওয়া ঘটনাটি ব্যক্ত করেন এবং আল্লাহ ও আল্লাহর বন্ধুর প্রতি অকৃত্রিম ভালােবাসা ও কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করেন।

সূফী সম্রাটের উসিলায় প্রচন্ড খরায় রহমতের বৃষ্টি হলো ।


আশেকে রাসুল মাে. ইব্রাহীম, ফরিদপুর জেলার অধিবাসী। তিনি সৌদি আরবের খামিশ আল মুসাইয়্যাত শহরে খানকায়ে মাহবুবীয়া থেকে মহান মাের্শেদ, যুগের ইমাম, সূফী সম্রাট হযরত দেওয়ানবাগী ( মা. আ. ) হুজুর কেবলাজানের তরিকা গ্রহণ করেন। দেশে আসার পরে সে কৃষি কাজ শুরু করে। তার গ্রামে দুটি ইরি ধানের প্রজেক্ট হাতে নেন। দুটি গভীর নলকুপ স্থাপন করে। তার প্রজেক্ট দুটির আওতায় ২ / ৩ শ' বিঘা জমি ছিল। এদিকে বৈশাখ মাসের শেষে সারা দেশে অনাবৃষ্টি দেখা দেয়। ডিজেল কেনার জন্য তিনি ঢাকায় আসেন। কিন্তু ঢাকায় এসে টাকার ব্যবস্থা না হওয়ায় ডিজেল কিনতে ব্যর্থ হন। অতঃপর খালি হাতে বাড়ির উদ্দেশ্যে রওয়ানা হন। গাড়িতে বসে তার বুক ফেটে কান্না আসছিল। এ সময় তিনি তার মহান মাের্শেদ যুগের ইমাম হযরত দেওয়ানবাগী ( মা. আ. ) হুজুর কেব্লাজানের অসিলা ধরে আল্লাহর সাহায্য কামনা করেন। তিনি আরজ করে বলেন - “ ওগাে দয়াল মাওলা, দয়াল খােদা ! আমি আজ চরম বিপদের সম্মুখীন, দেশে প্রচণ্ড খরা, ফসলি জমির মাটি ফেটে চৌচির হয়ে গেছে, আমি খালি হাতে বাড়ি যাচ্ছি, মানুষকে কি জবাব দেবাে ? হে আল্লাহ ! আপনার বন্ধু যুগের ইমাম বাবা দেওয়ানবাগীর অসিলায় দেশে বৃষ্টি বর্ষণ হােক। ” এভাবে আজিজি করতে করতে তিনি তন্দ্রাচ্ছন্ন হয়ে পড়েন। তিনি তখন কোথায় অবস্থান করছেন বুঝতে পারেননি। হঠাৎ বাসের জানালা দিয়ে বৃষ্টির পানি এসে তার হাতে পড়ে। বাইরে তাকিয়ে দেখে, সমস্ত আকাশ মেঘাচ্ছন্ন, গুড়ি গুড়ি বৃষ্টি শুরু হয়ে গেছে। তার দেহ ও মনে তখন পরম শান্তি বিরাজ করছিল। তিনি মনে মনে আল্লাহর বন্ধুর কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করছিলেন। দেখতে দেখতে মুষলধারে বৃষ্টি শুরু হয়ে গেল। তিনি বৃষ্টিতে ভিজেই বাড়িতে পৌছলেন। এভাবে একটানা কয়েকদিন বৃষ্টি হলাে। তার প্রজেক্টে যত শত বিঘার মত জমি ছিল। সকল জমির মৃত প্রায় ইরি ধানের গাছগুলাে এমনভাবে সজীব ও সতেজ হয়ে উঠলাে যে, মনে হচ্ছে নতুন জীবন ফিরে পেয়েছে। আশপাশের জমিগুলােও আল্লাহর এই রহমত পেয়েছিল। অবস্থা এমন হলাে যে, তিনি যদি লক্ষ বিঘা জমি নিয়ে ইরি ধানের এ প্রজেক্ট চালু করতেন, তবুও পানির অভাব হতাে না। অতঃপর সমস্ত এলাকায় হাহাকার বন্ধ হয়ে যায়। ঐ বছর তাকে আর ডিজেল চালিত নলকুপ দিয়ে পানি উঠাতে হয়নি।

সূফী সম্রাট দেওয়ানবাগী হুজুরের উসিলায় পুকুরভর্তি মরা মাছ জীবিত হলো


আশেকে রাসুল নুরুল ইসলাম ফটিক, হবিগঞ্জ জেলায় তার বাড়ি। ঘটনাটি ২০০৬ সালের ফেব্রুয়ারি মাসের। তিনি একটি পুকুরে মাছ চাষ করতেন। মাছের দ্রুত উৎপাদন পাওয়ার আশায় তার এক বন্ধুর পরামর্শে সে পাঁচ কেজি ইউরিয়া সার পুকুরের পানিতে ছিটিয়ে দেন। তিনি জানতেন না যে, এটিই তার সর্বনাশের কারণ হয়ে দাঁড়াবে। পরের দিন ভাের বেলা পুকুরে গিয়ে দেখে পুকুর ভর্তি মাছ মৃতপ্রায় অবস্থায় পানির উপর ভাসছে। এমনকি মাছের সাথে পােকাগুলােও ভেসে উঠেছে। তখন পানিতে লােক নামিয়ে দিলেন। তারা একের পর এক গােটা পুকুর জুড়ে হাল্লা দিচ্ছে অর্থাৎ পানিতে একের এর এক ঢেউ তুলছে কিন্তু মাছের কোন চেতন নেই, সামান্য নাড়াচড়াও করছে না। একটি মাছও পানির নীচে যাচ্ছে না। ইতিমধ্যে এলাকার অনেক লােকই পুকুরের চারপার্শ্বে জড়াে হয়ে গেছে। এমনই বাস্তবতায় তার মনে পড়ে যায়, তার মহান মাের্শেদ, যুগের ইমাম, মােহাম্মদী ইসলামের পুনর্জীবনদানকারী আম্বিয়ায়ে কেরামের ধর্মের দায়িত্ব ও বেলায়েত লাভকারী, পূর্ণিমার চাদে বাবা দেওয়ানবাগীর কথা যে মহামানবের অসিলা ধরে আল্লাহর সাহায্য প্রার্থনা করলে যত বড় পাপীই হােক না কেন, সে আল্লাহর দয়া থেকে বঞ্চিত হয় না। সে তখন আল্লাহ্ ও আল্লাহর বন্ধুর দয়া পাওয়ার আশায় দরবার শরিফ থেকে প্রকাশিত অলৌকিক কারামত সংবলিত কিতাব মাসিক আত্মার বাণী' - এর একটি কোণা নিয়ম অনুযায়ী পানিতে চুবিয়ে উক্ত পানি পুকুরে ভাসমান মাছগুলােকে উদ্দেশ্য করে বলেন -“ হে মাছ, যুগের ইমাম বাবা দেওয়ানবাগীর দোহাই, তােমরা মরাে না।” এদিকে তার এ কাণ্ড দেখে উপস্থিত কেউ কেউ মন্তব্য করছিল, যতই তদবির করাে, মাছের শেষ রক্ষা হবে না, সকল মাছই মরে যাবে।
এমতাবস্থায় চুনারুঘাট মৎস্য কর্মকর্তার শরণাপন্ন হলে তিনি তাকে পরিষ্কার জানিয়ে দেন, ব্যর্থ চেষ্টা করে কোনাে লাভ নেই। পুকুরে অতিরিক্ত ইউরিয়া পড়েছে, মাছ বাঁচবে না। এ সময় তিনি উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তার কাছ থেকে কোনাে আশার বাণী পেলেন না। ফলে আল্লাহ ও আল্লাহর বন্ধুর দয়ার উপর ভরসা করলেন। পরের দিন সকালে পুকুরে গেরেন। কিন্তু একি ! গতকাল যে পুকুরে বেশি সংখ্যক মাছ ভেসে ওঠায় পানি পর্যন্ত দেখা যাচ্ছিল না, আজ সে পুকুরে একটি মাছও ভাসমান নেই। অতঃপর মাছের অবস্থা নিশ্চিত হওয়ার জন্য সাথে সাথে জাল ফেলা হলাে। অবিশ্বাস্য হলেও সত্য যে, জাল ভর্তি সমস্ত মাছ একেবারে তরতাজা, লাফাচ্ছে। একটি মাছও মরেনি। এই ঘটনা দেখে এলাকার মানুষে আশ্চর্য হয়ে যায়। এভাবেই মহান রাব্বল আলামিন তাঁর অলী - বন্ধুর অসিলায় তার খামারের মৃতপ্রায় মৎস্য জীবিত করে দিয়ে তার ও তার পরিবারের উত্তম রিজিকের ব্যবস্থা করেন। উল্লেখ্য, ঐ বছর তিনি ঐ পুকুরের মাছ বিক্রি করে অনেক লাভবান হ