Translate

বুধবার, ২২ এপ্রিল, ২০২০

আজ ২৩ এপ্রিল বৃহস্পতিবার বাংলাদেশে রমজানের চাঁদের জন্ম হয়েছে!


আলহামদুলিল্লাহ! আজ ২৩ এপ্রিল ২০২০ রমজানের চাঁদের জন্ম হয়েছে। উপগ্রহের ছবি নতুন চাঁদের পরিমাণ লক্ষ্য করা যাচ্ছে। এই চাঁদ দেখেই সারাবিশ্বের মানুষ আগামীকাল শুক্রবার ২৪ এপ্রিল ২০২০ রোজা পালন করবে। তবে আফসোস বাংলাদেশ সরকার এখনও সিদ্ধান্তে উপনীত হতে পারেনি, তারা বরাবরের মতো একদিন পর অর্থাৎ শনিবার ২৫ এপ্রিল ২০২০ হতে রোজা পালন করবে। তার ফলে এবার দেশের মানুষ আবারও হারাম দিয়ে শুরু করবে। কেননা রোজার দিনে পানাহার করা হারাম। বিশ্বে সকল মুসলিম যখন রোজা পালন করবে আমরা তখন খানায় মগ্ন থাকব। হায়রে জাতি কবে বোধদয় হবে। অপেক্ষায় রইলাম তবু, কেননা যুগের ইমাম বলেছেন, আজ হোক কাল হোক একদিন সারাবিশ্বেই ঈদ উৎযাপিত হবে। সেদিন আর বেশি দূরে নয়। মহান দয়াময় দ্রুত এ সমস্যার ফয়সালা করে দিক, আমিন।

নতুন চাঁদের বর্তমান পরিমাণ জানতে ক্লিক করুন https://www.timeanddate.com/moon/phases/

বগুড়ায় দেওয়ানবাগী (মাঃ আঃ) হুজুরের পক্ষ থেকে ত্রাণ বিতরণ।


আলহামদুলিল্লাহ্! সূফী সম্রাট হযরত শাহ্ দেওয়ানবাগী (মাঃ আঃ) হুজুর কেবলাজানের পক্ষ থেকে দেশব্যাপী মানবিক সহায়তা প্রদান অব্যাহত৷
গত ২০/০৪/২০২০ ইং বগুড়া সদর থানা এলাকায় করোনায় ক্ষতিগ্রস্থ মানুষের মাঝে মানবিক সহায়তা খাদ্য সামগ্রী ও নগদ অর্থ প্রদান করা হয়।
সারা দেশে ব্যাপক ভাবে এই সহায়তা কার্যক্রমের নির্দেশনা ও সার্বিক তত্ত্বাবধান করছেন, ফারইস্ট ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির সহকারী অধ্যাপক, দেওয়ানবাগ শরীফের পরিচালক, সমন্বয়ক ও সমস্যার ফয়সালাকারী, মেজো সাহেবজাদা ইমাম ড. আরসাম কুদরত এ খোদা (মাঃ আঃ) হুজুর।
এই মানবিক সহায়তা প্রদান, লকডাউন পরিস্থিতি ও দুস্থ-অসহায়দের চাহিদা অনুযায়ী অব্যাহত থাকবে৷
বি.দ্র. পোস্টের উদ্দেশ্য মানবিক সহায়তায় সবাইকে উৎসাহিত করা৷

মঙ্গলবার, ২১ এপ্রিল, ২০২০

মানিকগঞ্জে দেওয়ানবাগী (মাঃ আঃ) হুজুরের পক্ষ থেকে ত্রাণ বিতরণ।


করোনা ভাইরাসের প্রভাবে বর্তমান লকডাউন পরিস্থিতিতে সূফী সম্রাট দেওয়ানবাগী হুজুরের পক্ষ থেকে বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলা ও থানা পর্যায়ে দুঃস্থ ও অসহায় মানুষের মাঝে ত্রাণ বিতরণ কার্যক্রম চলছে।

এরই ধারাবাহিকতায় ১১ এপ্রিল মানিকগঞ্জ সদর থানার নওখন্ডা গ্রামে নিম্ন আয়ের মানুষের মাঝে চাল, ডাল, আলু, সয়াবিন তেল, সাবানসহ নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যসামগ্রী বিতরণ করা হয়।

এছাড়াও করোনা ভাইরাস সম্পর্কে সচেতনতার জন্য পরামর্শ প্রদান করা হয়।

উক্ত ত্রাণ বিতরণ কার্যক্রমের নির্দেশনা ও সার্বিক তত্ত্বাবধান করেছেন, ফারইষ্ট ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির সহকারী অধ্যাপক, দেওয়ানবাগ শরীফের পরিচালক, সমন্বয়ক ও সমস্যার ফয়সালাকারী, মেজো সাহেবজাদা ইমাম ড. আরসাম কুদরত এ খোদা (মাঃ আঃ) হুজুর।

উক্ত ত্রাণ বিতরণ কার্যক্রমে উপস্থিত ছিলেন, মানিকগঞ্জ সদর সরকারী হাসপাতালের ডাঃ সানোয়ার, এ আর নুরে আলম, এ আর রবিউল সহ আরো অনেকে।

রবিবার, ৫ এপ্রিল, ২০২০

সূফী সম্রাট দেওয়ানবাগী হুজুরের পক্ষ থেকে বাংলাদেশের বিভিন্ন স্থানে ত্রাণ বিতরণ।



করোনা ভাইরাসের প্রভাবে বর্তমান লকডাউন পরিস্থিতিতে সূফী সম্রাট দেওয়ানবাগী হুজুরের পক্ষ থেকে বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলা ও থানা পর্যায়ে দুঃস্থ ও অসহায় মানুষের মাঝে ত্রাণ বিতরণ কার্যক্রম শুরু হয়েছে।

এরই ধারাবাহিকতায় গতকাল ৪ এপ্রিল রাজধানীর মতিঝিলের আরামবাগ স্কুল এন্ড কলেজ প্রাঙ্গণে অসংখ্য দুঃস্থ অসহায়ের মাঝে চাল, ডাল, আলু, সয়াবিন তেল, সাবানসহ নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যসামগ্রী বিতরণ করা হয়।

এছাড়াও করোনা ভাইরাস সম্পর্কে সচেতনতার জন্য নির্দেশিকা প্রদান করা হয়।

উক্ত ত্রাণ বিতরণ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন, দেওয়ানবাগ শরীফের পরিচালক ইমাম ড. আরসাম কুদরত এ খোদা ( মাঃ আঃ) হুজুর, ইমাম সৈয়দ এ এফ এম ড. মঞ্জুর এ খোদা হুজুর, জনাব মোঃ সালাউদ্দিন রতন, জনাব মোঃ খালেদ আদেল খান ও স্থানীয় ওয়ার্ড কাউন্সিলর জনাব মোঃ মোজাম্মেল হক সহ আরো অনেকে।

শনিবার, ৪ এপ্রিল, ২০২০

আজ ঐতিহাসিক ৫ এপ্রিল সূফী সম্রাটের "মোহাম্মদী ইসলামের পুনর্জীবনদানকারী" খেতাব লাভের দিবস।


বিশ্ববিখ্যাত ধর্মীয় গবেষণা ও প্রকাশনা প্রতিষ্ঠান দেওয়ানবাগ শরীফের প্রতিষ্ঠাতা ও সত্ত্বাধিকারী বীর মুক্তিযোদ্ধা, সূফী সম্রাট হযরত মাহবুব এ খোদা দেওয়ানবাগী (মাঃ আঃ) হুজুর কেবলাজান ১৯৮৯ খ্রিস্টাব্দের ৫ এপ্রিল শেষ রাতে মোরাকাবাময় স্বপ্নে হযরত রাসূল (সঃ) এর নিকট হতে মোহাম্মদী ইসলামের পুনর্জীবনদানকারী খেতাব লাভ করেন। হযরত রাসূল (সঃ) এ দায়িত্ব দেয়ার পর বলেছিলেন হে ধর্মের পুনর্জীবনদানকারী! ইতিপূর্বে আমার ধর্ম আরও পাঁচবার পুনর্জীবন লাভ করেছে।

উল্লেখ্য যে সূফী সম্রাট দেওয়ানবাগী (মাঃ আঃ) হুজুর কেবলাজান এ দায়িত্ব পাওয়ার পর থেকে ব্যাপক ভাবে হযরত রাসূল (সঃ) এর ধর্ম মোহাম্মদী ইসলাম বাংলাদেশ সহ বিশ্বময় তুলে ধরেন। তার আহবানে সারা দিয়ে বিশ্বের ১৩২ টি দেশে আজ মোহাম্মদী ইসলাম প্রচারিত হচ্ছে। মোহাম্মদী ইসলাম পালন করে মানুষ মহান আল্লাহ ও হযরত রাসূল (সঃ) এর দিদার লাভ করে ধন্য হচ্ছে, এছাড়াও ইহকালে নানাবিধ সমস্যা থেকে মুক্তি পেয়ে পরকালে নাজাতের সুসংবাদ পাচ্ছেন।

তাই এ ঐতিহাসিক দিবস উপলক্ষে মহান মোর্শেদ সূফী সম্রাট দেওয়ানবাগী (মাঃ আঃ) হুজুর কেবলাজানের কদম মোবারকে জানাই লক্ষকোটি কদমবুসি ও ফুলেল শুভেচছা। মহান আল্লাহ তায়ালা এদিনের উসিলায় আমাদেরকে তার প্রিয় বন্ধুর প্রচারিত মোহাম্মদী ইসলামের ছায়াতলে আশ্রয় ভিক্ষা দেন, আমিন।