'মুক্তিযুদ্ধে সূফী সম্রাট দেওয়ানবাগী' গ্রন্থে প্রখ্যাত মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক গবেষক, চেয়ারম্যান এন্ড চীফ রিসার্চার- সেন্টার ফর বাংলাদেশ লিবারেশন ওয়ার স্টাডিজ, মেজর কামরুল হাসান ভূঁইয়া (অবঃ) এর অভিমত নিচে দেওয়া হলো।
একাত্তরের ২০শে নভেম্বর শনিবার ছিল ঈদুল ফিতর। পাকিস্তানি পশুশ্রেণীর সেনাবাহিনী ও তাদের স্থানীয় সহযোগীদের অত্যাচার ও নির্যাতনে মানুষ প্রায় সহায়হীন। গোটা বাংলাদেশ তখন অবরুদ্ধ। ইতর গোত্রীয় এ দালালের অনেকেই ছিল বর্ণচোরা। গায়ে সাইনবোর্ড না থাকলেও এরা সাইনবোর্ডওয়ালা দালালদের চেয়েও জঘন্য ছিল। অবাক হতে হয় ভেবে তাদের অনেকেই ছিল স্কুলের শিক্ষক ও সমাজের সম্মানিত ব্যক্তি। এদের ভয়ে রেডিওতে স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র শুনতে হতো নিচু ভল্যুয়মে; মুক্তিযুদ্ধ, মুক্তিযোদ্ধা আর স্বাধীনতার কথা বলতে হতো এদিক ওদিক তাকিয়ে নিচুস্বরে।
ঈদের জামাতে ইমাম সাহেব সব শ্রেনীর মানুষের আর্জি মোনাজাতের মাধ্যমে আল্লাহর কাছে উপস্থাপন করেন। মোনাজাত হয় সাধারণ মোনাজাতের চেয়ে দীর্ঘ। কিন্তু একাত্তরের ঈদুল ফিতর ছিল একদমই ভিন্ন বৈশিষ্ট্যের। এমন ঈদ অতীতে কখনো হয়নি, ভবিষ্যতেও কোনদিন হবে না.....।
এস ফোর্স বিগ্রেড ২য় এবং ১১তম ইষ্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের যেসব অফিসার এবং সৈনিক সেসময় যুদ্ধে ছিলেন না এবং সেক্টর সদর দপ্তরে উপস্থিত ছিলেন তারা জামাতের আয়োজন করেন। ইমামতি করেন ২য় ইষ্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের ধর্মীয় শিক্ষক মাওলানা মাহবুব এ খোদা। নামাজ শেষে ইমাম সাহেব অত্যন্ত আবেগময় এক মোনাজাত করেন। নামাজিরা কাদঁতে কাদঁতে এক পর্যায়ে মাটিতে গড়াতে থাকেন। ইমাম সাহেব মোনাজাতের এক পর্যায়ে আল্লাহ তায়ালার কাছে প্রার্থনা করেন ঈদুল আযহার (কোরবানীর ঈদ) জামাত যেন স্বাধীন বাংলাদেশের রেইসকোর্স ময়দানে পড়তে পারেন।আল্লাহ রাব্বুল আলামীন এই দোয়া কবুল করেছিলেন।
বিজয়ের প্রাক্কালে এস ফোর্সের কমান্ডার লে. কর্ণেল কাজী মোহাম্মদ শফিউল্লাহ, ২য় ইষ্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টসহ ঢাকা প্রবেশ করেন। ২য় ইষ্ট বেঙ্গল ঢাকা প্রবেশ করে দুই দিন ঢাকা স্টেডিয়ামে কাটিয়ে রমনা রেসকোর্স (বর্তমানে সরওয়ার্দী উদ্যান) ময়দানে আশ্রয় নেন। তখনো ভারতীয় বাহিনী ঢাকা সেনানিবাসে আমাদের প্রবেশাধিকার দেয়নি। এরই মধ্যে অাসে ঈদুল আযহা বা কোরবাণীর ঈদ। আল্লাহর অপার মহিমা! যেন ধর্মীয় শিক্ষক মাওলানা মাহবুব এ খোদার দোয়া আল্লাহ তায়ালা কবুল করেছিলেন। তিনিই রেসকোর্স ময়দানে ঈদুল আযহার নামাজে ইমামতি করেন।
তার বরকতে আমরা বিজয় লাবকরি
উত্তরমুছুনআমরা পাপি রা এমন এক মহামানব পেলাম যা আললা র দরবারে শোকরিয়া জানাই হাজার লখো কুটি বার আললা যেন তার অসিলায় আমার পরিবারের মা বাবা ভাই বোন ভাবি বাতিজা বাচতী বাগিনা দের কবুল করেন আমিন
উত্তরমুছুনএই মহা সত্য সবার জানা উচিত।
উত্তরমুছুনসত্যি আমরা ভাগ্যবান সূফী সম্রাট হযরত শাহ দেওয়ানবাগী মতো মহামানব আমাদের দেশে আল্লাহ দয়াকরে পাঠিয়েছেন আল্লাহ যেনো আমার বাসার সবাইকে তার উছিলায় ভালো রাখেন
উত্তরমুছুনসত্য বিষয় প্রতিটি বাঙ্গালী জাতির জানার দরকা,যিনি বাংলা মায়ের জন্য মাটির জন্য আলেম হয়েও যোদ্ধ করেছেন। তারা হলেন বাংলার সূর্য সন্তান। বাংলার গর্।
উত্তরমুছুনঅলী-আল্লাহদের মাধ্যমেই আল্লাহ্ আমাদের গজব সকল প্রকার বিপদ থেকে পরিথান দেন।
উত্তরমুছুনঅলী-আল্লাহদের মাধ্যমেই আল্লাহ্ আমাদের গজব সকল প্রকার বিপদ থেকে পরিথান দেন।
উত্তরমুছুনআল্লাহর অপার লীলা,,,
উত্তরমুছুনমহামানব তথা আল্লাহর বন্ধুর দুআ,,, স্বয়ং প্রভু নিজ গুনে কবুল করেন।