আশেকে রাসূল কাজী আবেদ উদ্দীন, ঢাকাস্থ মাতুয়াইলের অধিবাসী। তিনি দেওয়ানবাগ দরবার শরীফের কর্মী হওয়ার সুবাদে আল্লাহর সাহায্য লাভের অনেক ঘটনা তার দেখার সুযোগ হয়েছে। বর্ণিত ঘটনাটি ২০০০ সালের ২৬ জুনের। তার মহান মোর্শেদ যুগের ইমাম সূফী সম্রাট হযরত দেওয়ানবাগী (মাঃ আঃ) হুজুর কেবলাজানের কনিষ্ঠ সাহেবজাদী ডক্টর সৈয়দা তাসলিমা-এ-খোদার বিবাহত্তোর প্রীতিভোজের আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিত অতিথি ছিলেন ২০০০ জন। মহান মোর্শেদ প্রিয় সন্তানের বিবাহ অনুষ্ঠানে মেহমানদের অাপ্যায়নের জন্য পোলাও, গরু, খাসী ও মুরগীর মাংসসহ প্রয়োজনীয় সকল খাবারের পর্যাপ্ত ব্যবস্থা করেন। অতঃপর যথাসময়ে খাবারে পরিবেশন শুরু হয়। অনুষ্ঠানে ২০০০ মেহমান অামন্ত্রিত হলেও, আশেকে রাসূলেরা স্বতঃস্ফূর্তভাবে অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করে। ফলে অাড়াই হাজার লোকের সমাগম হয়। মহান রাব্বুল আলামীন তাঁর অলী-বন্ধুর উসিলায় খাবারে এতই বরকত দেন যে, উপস্থিত আড়াই হাজার লোক তৃপ্তির সাথে খাবার খায়। তারপরও খাবার উদ্বৃত্ত থাকে। উদ্বৃত্ত মুরগীর মাংসে অভূত বরকত হয়। অতঃপর বরকতের এ মুরগীর মাংস ডীপ ফ্রিজে সংরক্ষণ করা হয়। পরবর্তীতে বেঁচে যাওয়া মুরগীর মাংস দিয়ে বাবে রহমত, দেওয়ানবাগ শরীফে অায়োজিত তিনটি সাপ্তাহিক আশেকে রাসূল (সঃ) মাহফিলের সমস্ত তাবারুক রান্না করা হয়। তখন প্রতিটি জলসায় এমন বাইশ পাতিল তাবারুকের ব্যবস্থা করা হতো, যার প্রতি পাতিল একশ অাশি জনে খেতে পারে। অর্থাৎ প্রতিটি জলসায় প্রায় চার হাজার লোকের সমাগম হতো। এমনিভাবে তিনটি জলসায় বারো হাজার লোক ঐ বরকতের মুরগীর মাংসের তাবারুক তৃপ্তির সাথে আহার করে। আর বিবাহের অনুষ্ঠানে তো আড়াই হাজার লোক খেয়েছিলই। সর্ব সাকূল্যে হযরত ছোট আপা হুজুরের শূভ বিবাহে দুই হাজার মেহমানের জন্য রান্না করা খাবার সাড়ে চৌদ্দ হাজার লোকে আহার করে। এভাবেই মহান রাব্বুল আলামীন যুগের ইমামের উসিলায় বরকতের ভান্ডার খুলে দিয়েছিলেন।
ওগো দয়াল মাওলা, দয়াল খোদা, যে পথে চললে তুমি রাজি ও খুশি থাকো দয়া করে আমাকে সে পথে চালাও.. আর, যে পথে চললে তুমি নারাজ সে পথ থেকে তুমি আমাকে ফিরাইয়া রাখো, মাওলা তুমি সর্বশক্তিমান। তোমার শক্তি ব্যতিত চলার কোন উপায় নাই। আমিন।।
Translate
রবিবার, ৬ জানুয়ারী, ২০১৯
আউলিয়াদের অনুষ্ঠানের বরকতে ২ হাজার জনের খাবার খেলো সাড়ে ১৪ হাজার জন।
আশেকে রাসূল কাজী আবেদ উদ্দীন, ঢাকাস্থ মাতুয়াইলের অধিবাসী। তিনি দেওয়ানবাগ দরবার শরীফের কর্মী হওয়ার সুবাদে আল্লাহর সাহায্য লাভের অনেক ঘটনা তার দেখার সুযোগ হয়েছে। বর্ণিত ঘটনাটি ২০০০ সালের ২৬ জুনের। তার মহান মোর্শেদ যুগের ইমাম সূফী সম্রাট হযরত দেওয়ানবাগী (মাঃ আঃ) হুজুর কেবলাজানের কনিষ্ঠ সাহেবজাদী ডক্টর সৈয়দা তাসলিমা-এ-খোদার বিবাহত্তোর প্রীতিভোজের আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিত অতিথি ছিলেন ২০০০ জন। মহান মোর্শেদ প্রিয় সন্তানের বিবাহ অনুষ্ঠানে মেহমানদের অাপ্যায়নের জন্য পোলাও, গরু, খাসী ও মুরগীর মাংসসহ প্রয়োজনীয় সকল খাবারের পর্যাপ্ত ব্যবস্থা করেন। অতঃপর যথাসময়ে খাবারে পরিবেশন শুরু হয়। অনুষ্ঠানে ২০০০ মেহমান অামন্ত্রিত হলেও, আশেকে রাসূলেরা স্বতঃস্ফূর্তভাবে অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করে। ফলে অাড়াই হাজার লোকের সমাগম হয়। মহান রাব্বুল আলামীন তাঁর অলী-বন্ধুর উসিলায় খাবারে এতই বরকত দেন যে, উপস্থিত আড়াই হাজার লোক তৃপ্তির সাথে খাবার খায়। তারপরও খাবার উদ্বৃত্ত থাকে। উদ্বৃত্ত মুরগীর মাংসে অভূত বরকত হয়। অতঃপর বরকতের এ মুরগীর মাংস ডীপ ফ্রিজে সংরক্ষণ করা হয়। পরবর্তীতে বেঁচে যাওয়া মুরগীর মাংস দিয়ে বাবে রহমত, দেওয়ানবাগ শরীফে অায়োজিত তিনটি সাপ্তাহিক আশেকে রাসূল (সঃ) মাহফিলের সমস্ত তাবারুক রান্না করা হয়। তখন প্রতিটি জলসায় এমন বাইশ পাতিল তাবারুকের ব্যবস্থা করা হতো, যার প্রতি পাতিল একশ অাশি জনে খেতে পারে। অর্থাৎ প্রতিটি জলসায় প্রায় চার হাজার লোকের সমাগম হতো। এমনিভাবে তিনটি জলসায় বারো হাজার লোক ঐ বরকতের মুরগীর মাংসের তাবারুক তৃপ্তির সাথে আহার করে। আর বিবাহের অনুষ্ঠানে তো আড়াই হাজার লোক খেয়েছিলই। সর্ব সাকূল্যে হযরত ছোট আপা হুজুরের শূভ বিবাহে দুই হাজার মেহমানের জন্য রান্না করা খাবার সাড়ে চৌদ্দ হাজার লোকে আহার করে। এভাবেই মহান রাব্বুল আলামীন যুগের ইমামের উসিলায় বরকতের ভান্ডার খুলে দিয়েছিলেন।
এতে সদস্যতা:
মন্তব্যগুলি পোস্ট করুন (Atom)
সুবহানআল্লাহ
উত্তরমুছুনসুবহানআল্লাহ
উত্তরমুছুন