Translate

সোমবার, ২১ জানুয়ারী, ২০১৯

সূফী সম্রাটের উসিলায় মৃত বাচ্চা জীবিত হলো-


আশেকা রাসূল মােছাম্মৎ হাওয়া খাতুন, স্বামীঃ আবদুল লতিফ মােল্লা, বনগাঁও, উথুরা, ভালুকা, ময়মনসিংহ। তিনি ২০১৩ ইং সালে মােহাম্মদী ইসলামের তরীকা গ্রহণ করেন। এই তরীকা গ্রহণের পর তার মহান মাের্শেদ সূফী সম্রাট হযরত দেওয়ানবাগী ( মাঃ আঃ ) হুজুর কেবলাজানের অশেষ দয়ায় অনেক বিপদ - আপদ থেকে মুক্তি পেয়েছেন। এমনই একটি ঘটনা আজ উপস্থাপন করা হলাে। মােছা: হাওয়া খাতুনের পুত্রবধূ যখন ৯ মাসের গর্ভবতী তখন তাকে নিয়ে আলট্রাসােনােগ্রাফী করাতে হাসপাতালে নিয়ে যান। আল্টাসােনােগ্রাফী দেখে ডাক্তার বলে বাচ্চার অবস্থান ভাল নয়, ১০ দিনের মধ্যে রােগীকে সিজার করতে হবে এমতাবস্থায় সে মন থেকে সিজারের ব্যাপারটা মেনে নিতে পারছিল না, তাই মহান মাের্শেদের কাছে আজিজি করতে থাকেন। তিনি যেন সহায় হন। হঠাৎ যখন তার পুত্রবধূর প্রসব বেদনা শুরু হয়, তিনি তাকে নিয়ে হাসপাতালে যান। হাসপাতালের ডাক্তাররা রােগীর অবস্থা দেখে কোন চিকিৎসা দিতে চাচ্ছিল না। তারা হাসপাতাল থেকে তাদের বের করে দেন। তখন তিনি নিরাশার মাঝে একমাত্র আশার আলাে সূফী সম্রাট দেওয়ানবাগী মাের্শেদ কেবলাজানের কথা স্মরণ করে কাঁদতে থাকেন আর বলেন, “ওগাে দয়াল দরদী বাবাজান ! আপনি আমার একমাত্র সহায়, আপনি দয়া করুন। ”এইভাবে আজিজি করে তার পুত্রবধূকে নিয়ে হাসপাতালের বাইরে তাদের গাড়ীতে নিয়ে আসেন। গাড়ীতে তার পুত্রবধূ একটি সন্তান প্রসব করে কিন্তু বাচ্চাটি একদম অচেতন কোন সাড়া দিচ্ছিল না, আবার তারা বাচ্চাটিকে নিয়ে হাসপাতালে যায়। তখন ডাক্তাররা বলে বাচ্চা মৃত। এ বিপদে তিনি বাবাজানবে স্মরণ করে কান্নাকাটি করে একটি মানত করেন। বাচ্চা জন্মের এক ঘন্টা পরে সারাশব্দ করতে থাকে। পরে ডাক্তাররা চিকিৎসা দেন। হাসপাতালের ডাক্তার নার্সরা সবাই অবাক হয়ে যান। মহান মাের্শেদের দয়ায় এভাবেই তিনি কঠিন বিপদ থেকে মুক্তি লাভ করেন।

1 টি মন্তব্য: