জনাব ইমরান হাসান, লাল খাঁ, ফতুল্লা, নারায়ণগঞ্জের অধিবাসী। তিনি মহান সংস্কারক , মােহাম্মদী ইসলামের পুনর্জীবনদানকারী সূফী সম্রাট হুজুর কেবলাজানের মুরীদ সন্তান। কর্মজীবনে তিনি প্রয়ােজনের তাগিদে দেশে বিদেশে সফর করেন। যখনই সফরে যান তখনই বিপদ আপদে সর্বদা তার মহান মাের্শেদ সূফী সম্রাট হুজুর কেবলাজানকে স্মরণ করেন এবং আল্লাহর বন্ধুর উসিলায় বিপদ থেকে তিনি মুক্তি লাভ করে থাকেন। গত ৮ সেপ্টেম্বর ২০০৭ইং কোরিয়ার সিউল থেকে বাংলাদেশে ফেরার পথে বিমানে তার নির্দিষ্ট আসনে বসেছেন। তখনই তার মনে আজানা ভয় হচ্ছিল। নির্দিষ্ট সময়ে বিমান আকাশে উড্ডয়ন করার পর প্রায় ৯ হাজার ৬ শত উপরে উঠলে, সমস্ত যাত্রী আতংকগ্রস্ত হয়ে পড়ে। পাইলট সবাইকে সতর্ক করে প্রভুর নাম স্মরণ করতে অনুরােধ করেন। এসময় প্রচণ্ড ঘূর্ণিঝড়ের কবলে পড়ে বিমানটি কাঁপতে থাকে। তখন ইমরান হাসান ভাবছেন তাদের বিমানটি নির্ঘাত বিধ্বস্ত হয়ে ভূমিতে পড়ে যাবে। আড়াইশ যাত্রী মারা যাবে। তখন তিনি তার মহান মাের্শেদ সূফী সম্রাট হযরত দেওয়ানবাগী (মাঃ আঃ) হুজুর কেবলাজানকে স্মরণ করে অঝােরে কাঁদতে থাকেন, আর আশু বিপদ থেকে রক্ষার জন্য আজিজি করতে থাকেন। ইমরান হাসান তাদের এ চরম বিপদে দেখেতে পেলেন তার মহান মাের্শেদ সূফী সম্রাট হুজুর কেব্লা সশরীরে বিমানের অভ্যন্তরে হাজির হয়েছেন এবং সমস্ত যাত্রীদের আশ্বস্ত করে বলছেন, আপনাদের কোন ভয় নেই। আল্লাহর নাম স্মরণ করুন। ইমরান হাসানের কাছে এসে হাসতে হাসতে বলছেন, যার মাের্শেদ যুগের ইমাম তার কোন ভয় নেই। তােমার বিপদ কেটে যাবে পরে মুহূর্তের মধ্যে বিমানটি ঘূর্ণিঝড়ের কবল থেকে বেরিয়ে আসে। বিমানটি ঢাকা বিমান বন্দরে সম্পূর্ণ নিরাপদে অবতরণ করে। বাংলাদেশের মাটিতে নেমে যাত্রীরা হাফ ছেড়ে বাঁচে। আত্মীয় - স্বজনকে জড়িয়ে ধরে তারা কান্নায় ভেঙ্গে পড়ে। এদিকে ইমরান হাসান দেওয়ানবাগ শরীফে পৌছে স্বীয় মাের্শেদের কদম মােবারক ধরে ক্ষমা চান এবং কৃতজ্ঞতা জানিয়ে ঘটনা বর্ণনা করেন। আল্লাহুর বন্ধু সূফী সম্রাট হুজুর কেব্লার উসিলায় ইমরান হাসান এ বিপদ থেকে মুক্তি পেয়ে নবজীবন লাভ করলেন। মহান সংস্কারক, মােহাম্মদী ইসলামের পুনর্জীবনদানকারী সূফী সম্রাট হযরত দেওয়ানবাগী (মাঃআঃ) হুজুর কেবলাজান আল্লাহর মনােনীত প্রতিনিধি। যিনি বর্তমান জামানার মুক্তিকামী মানুষের হেদায়েতের দায়িত্বপ্রাপ্ত হয়েছেন। তাঁর ভক্ত অনুসারীরা বিপদে পড়ে তাকে স্মরণ করলে, মহান আল্লাহ তাদেরকে সাহায্য করে থাকেন। মহান আল্লাহর বন্ধুর পরিচয় যেন মুক্তিকামী মানুষ সহজেই লাভ করতে পারে , আল্লাহ আমাদের সেই তৌফিক এনায়েত করুন ।
ওগো দয়াল মাওলা, দয়াল খোদা, যে পথে চললে তুমি রাজি ও খুশি থাকো দয়া করে আমাকে সে পথে চালাও.. আর, যে পথে চললে তুমি নারাজ সে পথ থেকে তুমি আমাকে ফিরাইয়া রাখো, মাওলা তুমি সর্বশক্তিমান। তোমার শক্তি ব্যতিত চলার কোন উপায় নাই। আমিন।।
Translate
শনিবার, ১৯ জানুয়ারী, ২০১৯
সূফী সম্রাট দেওয়ানবাগী (মাঃআঃ) হুজুরের ওসিলায় বিমান দূর্ঘটনা থেকে রক্ষা পেলেন ইমরান হাসান।
জনাব ইমরান হাসান, লাল খাঁ, ফতুল্লা, নারায়ণগঞ্জের অধিবাসী। তিনি মহান সংস্কারক , মােহাম্মদী ইসলামের পুনর্জীবনদানকারী সূফী সম্রাট হুজুর কেবলাজানের মুরীদ সন্তান। কর্মজীবনে তিনি প্রয়ােজনের তাগিদে দেশে বিদেশে সফর করেন। যখনই সফরে যান তখনই বিপদ আপদে সর্বদা তার মহান মাের্শেদ সূফী সম্রাট হুজুর কেবলাজানকে স্মরণ করেন এবং আল্লাহর বন্ধুর উসিলায় বিপদ থেকে তিনি মুক্তি লাভ করে থাকেন। গত ৮ সেপ্টেম্বর ২০০৭ইং কোরিয়ার সিউল থেকে বাংলাদেশে ফেরার পথে বিমানে তার নির্দিষ্ট আসনে বসেছেন। তখনই তার মনে আজানা ভয় হচ্ছিল। নির্দিষ্ট সময়ে বিমান আকাশে উড্ডয়ন করার পর প্রায় ৯ হাজার ৬ শত উপরে উঠলে, সমস্ত যাত্রী আতংকগ্রস্ত হয়ে পড়ে। পাইলট সবাইকে সতর্ক করে প্রভুর নাম স্মরণ করতে অনুরােধ করেন। এসময় প্রচণ্ড ঘূর্ণিঝড়ের কবলে পড়ে বিমানটি কাঁপতে থাকে। তখন ইমরান হাসান ভাবছেন তাদের বিমানটি নির্ঘাত বিধ্বস্ত হয়ে ভূমিতে পড়ে যাবে। আড়াইশ যাত্রী মারা যাবে। তখন তিনি তার মহান মাের্শেদ সূফী সম্রাট হযরত দেওয়ানবাগী (মাঃ আঃ) হুজুর কেবলাজানকে স্মরণ করে অঝােরে কাঁদতে থাকেন, আর আশু বিপদ থেকে রক্ষার জন্য আজিজি করতে থাকেন। ইমরান হাসান তাদের এ চরম বিপদে দেখেতে পেলেন তার মহান মাের্শেদ সূফী সম্রাট হুজুর কেব্লা সশরীরে বিমানের অভ্যন্তরে হাজির হয়েছেন এবং সমস্ত যাত্রীদের আশ্বস্ত করে বলছেন, আপনাদের কোন ভয় নেই। আল্লাহর নাম স্মরণ করুন। ইমরান হাসানের কাছে এসে হাসতে হাসতে বলছেন, যার মাের্শেদ যুগের ইমাম তার কোন ভয় নেই। তােমার বিপদ কেটে যাবে পরে মুহূর্তের মধ্যে বিমানটি ঘূর্ণিঝড়ের কবল থেকে বেরিয়ে আসে। বিমানটি ঢাকা বিমান বন্দরে সম্পূর্ণ নিরাপদে অবতরণ করে। বাংলাদেশের মাটিতে নেমে যাত্রীরা হাফ ছেড়ে বাঁচে। আত্মীয় - স্বজনকে জড়িয়ে ধরে তারা কান্নায় ভেঙ্গে পড়ে। এদিকে ইমরান হাসান দেওয়ানবাগ শরীফে পৌছে স্বীয় মাের্শেদের কদম মােবারক ধরে ক্ষমা চান এবং কৃতজ্ঞতা জানিয়ে ঘটনা বর্ণনা করেন। আল্লাহুর বন্ধু সূফী সম্রাট হুজুর কেব্লার উসিলায় ইমরান হাসান এ বিপদ থেকে মুক্তি পেয়ে নবজীবন লাভ করলেন। মহান সংস্কারক, মােহাম্মদী ইসলামের পুনর্জীবনদানকারী সূফী সম্রাট হযরত দেওয়ানবাগী (মাঃআঃ) হুজুর কেবলাজান আল্লাহর মনােনীত প্রতিনিধি। যিনি বর্তমান জামানার মুক্তিকামী মানুষের হেদায়েতের দায়িত্বপ্রাপ্ত হয়েছেন। তাঁর ভক্ত অনুসারীরা বিপদে পড়ে তাকে স্মরণ করলে, মহান আল্লাহ তাদেরকে সাহায্য করে থাকেন। মহান আল্লাহর বন্ধুর পরিচয় যেন মুক্তিকামী মানুষ সহজেই লাভ করতে পারে , আল্লাহ আমাদের সেই তৌফিক এনায়েত করুন ।
এতে সদস্যতা:
মন্তব্যগুলি পোস্ট করুন (Atom)
amin
উত্তরমুছুন