আশেকে রাসূল দলিলুর রহমান, ঢাকাস্থ দনিয়ার শেখদিতে বসবাস করেন। ঘটনাটি ২০০৮ সালের জুন মাসের। তিনি দীর্ঘ পঁচিশ বছর বাংলাদেশ সরকারের পূর্ত মন্ত্রণালয়ের গণপূর্ত বিভাগে (ই - এম) ইলেকট্রিশিয়ান তথা বৈদ্যুতিক কারিগর হিসেবে অস্থায়ী চাকরি করে আসছিলেন। তিনিসহ প্রায় দু ’ হাজার লােক এ বিভাগে নিয়মিত চাকরি করছিলেন কিন্তু তাদের কারাের চাকরি স্থায়ী করা হয়নি।অনেকেই বিভিন্নভাবে চেষ্টা করেছে, তিনিও আশায় বুক বেঁধেছিলেন। দীর্ঘ এ সময়ে তাদের কারাের আশাই পূর্ণ হয়নি। এদিকে তিনি যখনই সময় পান, মাের্শেদের দরবার শরীফে খেদমত করেন। অবশেষে তিনি তার মহান মাের্শেদ যুগের ইমাম বাবা দেওয়ানবাগীর উসিলা ধরে মনে মনে আল্লাহর সাহায্য প্রার্থনা করতে থাকেন। একদিনের ঘটনা-তিনি পূর্ত ভবনের হেড অফিসে বেতন তুলতে গেলে আল্লাহ্ ও আল্লাহর বন্ধুর দয়া লাভের সুসংবাদ শুনতে পান যে, তার চাকরি স্থায়ী করা হয়েছে। শুধু তাই নয়, তাকে প্রমােশন দিয়ে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে পাঠানাে হয়েছে। আগে যেখানে পেনশন পাওয়ার নিশ্চয়তা ছিল না, সেখানে চাকরি স্থায়ী হওয়ার ফলে শতভাগ পেনশন পাওয়ার নিশ্চয়তা পেলেন।উপরন্তু ২০% সম্মানী ভাতাও পাবেন। আর কোন বদলির ঝামেলা থাকবে না। উল্লেখ্য, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে চব্বিশটি পদ নতুন সৃষ্টি করা হয়, তার মধ্যে অন্যতম একটি পদ ছিলাে বৈদ্যুতিক কারিগরের এ পদ। এ পদের জন্য অনেকে বিভিন্নভাবে তদবির করেছে, কিন্তু আল্লাহর বন্ধুর অপার দয়ায় পার্থিব কোন তদবির ছাড়া সম্পূর্ণ অলৌকিকভাবে তার এ স্থায়ী চাকরি ও প্রমােশন হয়ে যায়।
ওগো দয়াল মাওলা, দয়াল খোদা, যে পথে চললে তুমি রাজি ও খুশি থাকো দয়া করে আমাকে সে পথে চালাও.. আর, যে পথে চললে তুমি নারাজ সে পথ থেকে তুমি আমাকে ফিরাইয়া রাখো, মাওলা তুমি সর্বশক্তিমান। তোমার শক্তি ব্যতিত চলার কোন উপায় নাই। আমিন।।
Translate
সোমবার, ২১ জানুয়ারী, ২০১৯
দেওয়ানবাগ শরীফে খেদমতের বরকতে অলৌকিকভাবে চাকরি স্থায়ী হয়।
আশেকে রাসূল দলিলুর রহমান, ঢাকাস্থ দনিয়ার শেখদিতে বসবাস করেন। ঘটনাটি ২০০৮ সালের জুন মাসের। তিনি দীর্ঘ পঁচিশ বছর বাংলাদেশ সরকারের পূর্ত মন্ত্রণালয়ের গণপূর্ত বিভাগে (ই - এম) ইলেকট্রিশিয়ান তথা বৈদ্যুতিক কারিগর হিসেবে অস্থায়ী চাকরি করে আসছিলেন। তিনিসহ প্রায় দু ’ হাজার লােক এ বিভাগে নিয়মিত চাকরি করছিলেন কিন্তু তাদের কারাের চাকরি স্থায়ী করা হয়নি।অনেকেই বিভিন্নভাবে চেষ্টা করেছে, তিনিও আশায় বুক বেঁধেছিলেন। দীর্ঘ এ সময়ে তাদের কারাের আশাই পূর্ণ হয়নি। এদিকে তিনি যখনই সময় পান, মাের্শেদের দরবার শরীফে খেদমত করেন। অবশেষে তিনি তার মহান মাের্শেদ যুগের ইমাম বাবা দেওয়ানবাগীর উসিলা ধরে মনে মনে আল্লাহর সাহায্য প্রার্থনা করতে থাকেন। একদিনের ঘটনা-তিনি পূর্ত ভবনের হেড অফিসে বেতন তুলতে গেলে আল্লাহ্ ও আল্লাহর বন্ধুর দয়া লাভের সুসংবাদ শুনতে পান যে, তার চাকরি স্থায়ী করা হয়েছে। শুধু তাই নয়, তাকে প্রমােশন দিয়ে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে পাঠানাে হয়েছে। আগে যেখানে পেনশন পাওয়ার নিশ্চয়তা ছিল না, সেখানে চাকরি স্থায়ী হওয়ার ফলে শতভাগ পেনশন পাওয়ার নিশ্চয়তা পেলেন।উপরন্তু ২০% সম্মানী ভাতাও পাবেন। আর কোন বদলির ঝামেলা থাকবে না। উল্লেখ্য, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে চব্বিশটি পদ নতুন সৃষ্টি করা হয়, তার মধ্যে অন্যতম একটি পদ ছিলাে বৈদ্যুতিক কারিগরের এ পদ। এ পদের জন্য অনেকে বিভিন্নভাবে তদবির করেছে, কিন্তু আল্লাহর বন্ধুর অপার দয়ায় পার্থিব কোন তদবির ছাড়া সম্পূর্ণ অলৌকিকভাবে তার এ স্থায়ী চাকরি ও প্রমােশন হয়ে যায়।
এতে সদস্যতা:
মন্তব্যগুলি পোস্ট করুন (Atom)
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন